শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:২৩ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন গৌরনদীতে ইউএনওর নেতৃত্বে স্বেচ্ছাশ্রমে খালের কুচুরিপানা ও ময়লা পরিস্কার করল বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা বর্নাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভার মধ্যদিয়ে গৌরনদীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত আমাদের নেতা তারেক রহমান একটি সাম্যের বাংলাদেশ গড়তে চান-জহির উদ্দিন স্বপন মেয়র হারিছ গ্রেপ্তারের খবরে গৌরনদীতে সাধারন মানুষের উল্লাস ফাঁসির দাবিতে বিএনপির বিক্ষাভ মিছিল গৌরনদীতে এইচপিভি টিকা দান ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন কাশিপুরের ড্রেজার ব্যবসায়ী সুমনের অপকর্মে কেউ খুন হলে দায় নেবে না বিএনপি এতিম শিশুর অধিকার নিশ্চিতে দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াচ্ছেন বিধবা মা
মিয়ানমারে পাথরের খনিতে ভূমিধস, নিহত ১১৩

মিয়ানমারে পাথরের খনিতে ভূমিধস, নিহত ১১৩

মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলে একটি জেড পাথরের খনিতে ভূমিধসে কমপক্ষে ১১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় খনির ভেতর আটকা পড়া শ্রমিকদের উদ্ধারে কাজ চলছে বলে জানিয়েছে দেশটির কর্তৃপক্ষ।

আজ বৃহস্পতিবার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, কাচিন প্রদেশের হপাকান্ত এলাকায় জেড পাথরের খনিতে এই দুর্ঘটনা ঘটে। সেখানে পাথর সংগ্রহ করার সময় কাদার একটি বিশাল ঢেউয়ের নিচে শ্রমিকরা চাপা পড়েন।

দেশটির ফায়ার সার্ভিস বিভাগ এক ফেসবুক পোস্টে বলেছে, ‘জেড খনি শ্রমিকরা কাদার ঢেউয়ের মধ্যে পড়েছিলেন। টানা বর্ষণের ফলে খনির ভেতরে কাদা-পানি ঢুকে যাওয়ায় এ দুর্ঘটনা ঘটেছে।’

হপাকান্তের খনিগুলোর দুর্বল নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার কারণে সেখানে প্রায়ই প্রাণঘাতী ভূমিধস ও বিভিন্ন দুর্ঘটনা ঘটে থাকে।

গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে হপাকান্তে বহু লোক নিহত হয়েছে। তাদের অনেকেই স্বাধীন রত্ন সন্ধানী। বড় খনিগুলো অনুসন্ধান চালানোর পর পড়ে থাকা অবশিষ্টাংশের মধ্যে রত্ন খোঁজেন তারা।

অলংকার তৈরিতে ব্যবহৃত হয় মূল্যবান জেড পাথর। সবুজ রঙের প্রায় স্বচ্ছ একটি পাথর। মিয়ানমারেই বিশ্বের সবচেয়ে ভালো জেড পাথর পাওয়া যায়। এ খনিতে জেড পাথর সংগ্রহ করছিলেন শ্রমিকরা।

মিয়ানমারের মোট জিডিপির বড় অংশই আসে জেড শিল্প থেকে। এই পাথরের সবচেয়ে বড় বাজার পার্শ্ববর্তী দেশ চীন, যেখানে এটিকে ‘স্বর্গের পাথর’ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com